গুজরাট টাইটান্স: ২২৭/২ (ঋদ্ধিমান-৮১, গিল-৯৪*)
লখনউ সুপার জায়ান্টস: ১৭১/৭ (ডি কক-৭০, মায়ার্স-৪৮)
৫৬ রানে জয়ী গুজরাট টাইটান্স
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বুড়ো হাড়ে তিনিও ভেলকি দেখাতে পারেন। শুধু উইকেটের পিছনে দাঁড়িয়ে দুর্দান্ত ক্যাচই নয়, ব্যাট হাতেও ঝড় তোলার ক্ষমতা রাখেন। রবিবাসরীয় নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে সেটাই প্রমাণ করে দিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। শুভমান গিলও আরও একবার গুজরাটের জার্সিতে জ্বলে উঠলেন। তাঁদের জোড়া ফলাতেই তছনছ হয়ে গেল লখনউ। আর তাই দিনের শেষে কেএল রাহুলহীন দলকে হাসতে হাসতে হারিয়ে দিলেন হার্দিক পাণ্ডিয়ারা।
MOOD in the camp! ☺️
A wicket each for & in quick succession! 👏 👏
Follow the match ▶️ |
— IndianPremierLeague (@IPL)
এদিন ম্যাচে নেমেই ইতিহাসের পাতায় ঢুকে পড়েন হার্দিক (Hardik Pandya) এবং ক্রুণাল পাণ্ডিয়া। আইপিএলে এই প্রথমবার দুই দলের অধিনায়ক হিসেবে মুখোমুখি হলেন দুই ভাই। চোট পেয়ে কেএল রাহুল ছিটকে যাওয়ায় টুর্নামেন্টের বাকি ম্যাচগুলিতে নেতৃত্বের দায়িত্ব পেয়েছেন ক্রুণাল। কিন্তু এদিন হার্দিকের বিরুদ্ধে তাঁর জয় অধরাই রয়ে গেল। ব্যাট করতে নেমেও শূন্য হাতেই ফিরতে হয় ক্রুণালকে।
আসলে এদিন প্রথম থেকেই আহমেদাবাদের দখল নিয়েছিলেন দুই গুজরাট (GT) ওপেনার। ঋদ্ধি ও গিল। তাঁদের অনবদ্য পার্টনাশিপেই রানের পাহাড়ে পৌঁছে যায় ঘরের দল। গুজরাটের হয়ে দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ডও চলে গেল ঋদ্ধির ঝুলিতে। ৯৪ রানের চোখ ধাঁধানো ইনিংস খেলে অপরাজিত রইলেন গিল। আর বল হাতে গুজরাটের জয় নিশ্চিত করে দেন মোহিত শর্মা। চার ওভারে ২৯ রান দিয়ে চারটি উইকেট তুলে নেন তিনি।
গুজরাটের ঝোড়ো বোলিংয়ের সামনে দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই চালান কুইন্টন ডি কক। তবে তা জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। যদিও শুরুটা মন্দ করেনি লখনউ। ৮৮ রানে পড়ে প্রথম উইকেট। তবে স্টয়নিস ও ডি কক আউট হতেই ঝপ করে পড়ে যায় দলের রান রেট। আর এরই সঙ্গে লখনউকে হারিয়ে লিগ তালিকার শীর্ষে পৌঁছে যায় গতবারের চ্যাম্পিয়নরা।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.