Advertisement
Advertisement

রাশিয়ার রাস্তা হল ভারতের! কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর টুইট ঘিরে বিতর্ক

কেন বিপাকে পড়তে হল মন্ত্রীকে?

Union minister Piyush Goyal tweets pic of Russian street as Indian
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:August 21, 2017 1:08 pm
  • Updated:August 21, 2017 1:08 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:  এখন যোগাযোগের একটি বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেন নেটিজেনরা। বাদ যান না রাজনীতিবিদরাও। দল বা সরকারের নানা কাজের কথা ফলাও করে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচারের কৌশল ভালই রপ্ত করেছেন তাঁরা। আর, তা করতে গিয়ে মাঝে মাঝে এমন কিছু কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেন, যাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিড়ম্বনায় পড়তে হয় তাঁদের। ঠিক যেমনটা ঘটল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীষূষ গোয়েলের ক্ষেত্রে। টুইটারে ভারতের রাস্তার ছবি দিতে গিয়ে ভুল করে রাশিয়ার রাস্তার ছবি দিয়ে বসলেন! পরে নিজের ভুল বুঝতে পেরে তড়িঘড়ি টুইটটি সরিয়ে ফেলেন তিনি। ছবি বদলে পালটা টুইট করে ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য নেটিজেনদের ধন্যবাদও জানান তিনি।

Advertisement

[ডোকলাম ইস্যুতে দ্রুত শান্তি ফিরবে, ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের]

সম্প্রতি দেশের সমস্ত রাস্তাকে এলইডি আলোয় সাজিয়ে তোলার জন্য ‘India’s street Lighting National Programme’  নামে একটি প্রকল্প চালু করেছে মোদি সরকার। এই প্রকল্পের ছবি টুইট করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীষূষ গোয়েল। টুইটে মন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পে ৫০ হাজার কিমি রাস্তায় এলইডি আলো লাগানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী টুইটারে কেন্দ্রীয় সরকারেরই প্রকল্পের প্রচার করছেন, এতে আশ্চর্যের কিছু নেই। কিন্তু বিপত্তি বাধে অন্যত্র। দেখা যায়, ভারতের রাস্তা নয়, রাশিয়ার রাস্তার ছবি টুইট করে ফেলেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীষূষ গোয়েল।

piyush_web

মন্ত্রীমশাইয়ের এই কীর্তি নজর এড়ায়নি নেটিজেনদের। পালটা টুইট করে ভুল ধরিয়ে দিতে শুরু করেন তাঁরা। নিজের ভুল বুঝতে পেরে তড়িঘড়ি টুইটটি মুছে দেন পীষূষ গোয়েল। ছবি পালটে ফের টুইট করেন তিনি। টুইটে ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য নেটিজেনদের ধন্যবাদও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

 

 


তবে বিজেপি নেতা-মন্ত্রীদের টুইটে ছবি বিভ্রাট অবশ্য নতুন নয়। এর আগে আর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় গুজরাটের রাজকোটের একটি বাসস্টপের প্রতীকী ছবি টুইট করে বলেছিলেন, বাসস্টপটির উদ্বোধন হয়ে গিয়েছে। যদিও বাস্তবে, তখনও বাসস্টপটি তৈরির করার কাজ চলছিল। এই ঘটনার জন্য আসানসোলের সাংসদকে সোশ্যাল মিডিয়া রীতিমতো ‘ট্রোলড’ হতে হয়েছিল।

[‘বন্দে মাতরম গাইতে অস্বীকার করলে কেড়ে নেওয়া হোক ভোটদানের অধিকার’]

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement