স্টাফ রিপোর্টার, সিউড়ি : মুঘলদের তরোয়ালের সামনে ভয়ে ধর্মে পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন বহু হিন্দু। তাই এদেশের মুসলমান ভাইয়েরা আমাদেরও ভাই। সিউড়ির মাটিতে দাঁড়িয়ে এমন বার্তাই দিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তিনি দাবি করেন, এ দেশে যখন তিন তালাককে সামনে রেখে মুসলিম মহিলাদের কোনঠাসা করার চেষ্টা করা হয়, অত্যাচার করা হয় তখন বিজেপিই সরব হয়। কিন্তু ভারতের মাটিতে দাঁড়িয়ে কেউ যদি পাকিস্তানের জন্য গর্ব প্রকাশ করে, তবে বিজেপি তা মোটেই বরদাস্ত করবে না। ভারত-বিরোধী কোনও কার্যকলাপ এখানে মেনে নেওয়া হবে না। তেমন হলে পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়া হবে তাকে। সোমবার বীরভূমে এসে কার্যত হুমকির সুরে বলে গেলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
प. बँगाल के सिउड़ी में रामनवमी पर जुलुस निकाल रहे हिंदुओं पर रामद्रोही सरकार द्वारा लाठी चार्ज के विरोध में प्रदर्शन।2/2
Advertisement— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline)
রামনবমীর মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদে এদিন মিছিল করে বিজেপি। কৈলাস বিজয়বর্গীয় ছাড়াও সেই মিছিলে অংশ নেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ, লকেট চট্টোপাধ্যায়। সকাল থেকেই সেই মিছিল ঘিরে চাপানউতোর শুরু হয়। জেলার বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির মিছিলে তৃণমূলের হামলার অভিযোগও ওঠে। তৃণমূলের পাল্টা অভিযোগ, বিজেপি তাদের দলীয় কার্যালয় ভেঙে দিয়েছে। দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগ তোলে।
. के कुशासन का अंत निकट है, तुलसीदास जी ने रामचरित मानस में लिखा भी है- जाको प्रभु दारुण दुःख देही,ताकि मति पहले हर लेही। 1/2
— Kailash Vijayvargiya (@KailashOnline)
অনুব্রত মণ্ডলের ডেরায় এসে বিজয়বর্গীয় তৃণমূলের বিরুদ্ধে তোষণের রাজনীতি করার অভিযোগ তুলে এ রাজ্য থেকে তৃণমূলকে উৎখাত করার ডাক দেন। বলেন, এ রাজ্যে অপরাধীরা তৃণমূলের ছত্রছায়ায় থেকে পার পেয়ে যাচ্ছে। বিজেপি তা হতে দেবে না। প্রশাসনের কাছে তিনি আর্জি জানান, তুষ্টিকরণের রাজনীতি থেকে সরে এসে তারা যেন সকলকে সমান গুরুত্ব দেন। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা মহরমের তাজিয়া নিয়ে বের হলে কোনও সমস্যা হয় না। অথচ রামনবমীর মিছিল নিয়ে আপত্তি। এই বিভাজন বিজেপি সহ্য করবে না বলে জানিয়ে দেন বিজেপির এই কেন্দ্রীয় নেতা।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.